Author's Note: This blog is a bit different compared to my other blogs. This blog is specifically meant for student who want to learn a basic idea about cloud computing. This is also part of my work as an AWS Cloud Club Captain at my Campus. So on this blog I try to give students a general idea about cloud. And since my primary audience for this blog is Bangladeshi students I thought I would try to explain things in Bengali to keep it fun!
এখন আসি আসল কথায়, ক্লাউড কম্পিউটিং জিনিস টা আসলে কি?
আপনার Day-to-day লাইফের সবচেয়ে সহজ আর চেনার মত একটা উদাহরণ দিতে গেলে বলা যায় ড্রাইভ স্টোরেজ(ড্রপবক্স, গুগল ড্রাইভ ইত্যাদি) । এইধরণের সার্ভিস গুলা মোটামুটি সবাই ইউজ করে বা না করলেও ফিচার গুলা সবার ফোনেই এক্টিভ । এই ক্ষেত্রে আসলে কি হচ্ছে?
ধরেন আপনি আপনার কোন ছবি ড্রাইভ স্টোরেজে রাখলেন, এখন সেটা আপনি যেকোন জায়গা থেকে এক্সেস করতে পারবেন।
এই যে আপনার ফাইল/ছবিগুলা রাখলেন, এখন আপনার ফোন থেলে ডিলিট করে দিলেও সেটা পরে আপনি এক্সেস করতে পারবেন, right?
এই ডাটা টা সেভ হচ্ছে কোন এক বান্দার সার্ভারে, আপনি যখন ডাটা চাইবেন তখন বেসিকেলি সার্ভার সেই ডাটা আপনাকে দিবে। এই যে দূরে কোন সার্ভারে ডাটা রাখার যেই ব্যাপার টা, এটাই ক্লাউড কম্পিউটিং এর সবচেয়ে বেসিক অংশ।
আরো কিছু বেসিক উদারণ হচ্ছে ওয়েবসাইট হোস্ট করা। ওয়েবসাইট হোস্ট করলেও সেটা কোন সার্ভারে থাকে, পরে যে কেউ সেখান থেকে এক্সেস করতে পারে একটা পাবলিক ডোমেইন এড্রেস দিয়ে।
এখন আসি Amazon Web Services বা AWS নিয়ে
"Amazon Web Services, Inc. is a subsidiary of Amazon that provides on-demand cloud computing platforms and APIs to individuals, companies, and governments, on a metered, pay-as-you-go basis. Clients will often use this in combination with autoscaling." - Wikipedia
এখন এই কথার মানে কি? on-demand, metered, pay-as-you-go, auto-scaling?
এই ব্লগের উদ্দেশ্য , যে স্টুডেন্ট ক্লাউড নিয়ে কিছুই জানে না তাদের কে জানানো। তাই AWS কে সহজ ভাবে বুঝাচ্ছি।
AWS হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্লাউড প্রোভাইডার। মানে AWS বিভিন্ন ধরণের ক্লাউড রিলেটেড সার্ভিস দেয় কাস্টমার দের। এর মধ্যে কিছু বেসিক সার্ভিস হলো ওয়েবসাইট হোস্টিং, ডোমেইন সেটাপ , ডাটাবেস ম্যানেজ করা ।
এখন কথা হচ্ছে এগুলা দেয়ার কারণ কি?
ধরলাম ক্লাউড কম্পিউটিং নামের কোন জিনিস নাই। এখন আপনই একটা কম্পানি খুলতে চাচ্ছেন, সেক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইট লাগবেই। এখন আপনাকে সেই সাইট চালাইতে গেলে আগে নিজে একটা সার্ভার কম্পিউটার কেনা লাগবে, যেগুলার দাম লাখ লাখ টাকা। সেই সার্ভার রাখার জন্যে রুম লাগবে, রুমের আবার এসি লাগবে, নাহলে সার্ভারের মাথা গরম হয়ে যাবে।
তার মানে আপনার বিজনেস শুরু করতে গেলে আপনার বড় একটা এমাউন্টের ইনভেস্টমেন্ট লাগবে।
এখন আসি ক্লাউডে।
আপনার সার্ভার লাগবে? ভাড়া নেন!
AWS বেসিকেলি নিজেদের সার্ভার গুলা আপনাকে অল্প মূল্যে ভাড়া দিবে। যার বদলে আপনাকে pay-as-you-go বা যতটুকু স্টোরেজ আপনার লাগবে সেই অনুযায়ী পেমেন্ট করবেন।
এখন কিছু বেসিক AWS সার্ভিস নিয়ে আলোচনা করি।
S3 বা Simple Storage Service হচ্ছে AWS র সবচেয়ে বেসিক অফারিং, যেটা আমরা মোটামুটি ডেইলি কোন না কোন ভাবে ইউজ করি। যেমন আপনই গুগল ড্রাইভে কোন ছবি রাখলে সেটার ড্রাইভ লিংক যে কারো সাথে শেয়ার করতে পারেন, S3 সেই সুবিধাটাই দেয়। তবে এক্ষেত্রে আরো অনেক ফিচার আছে, আমি ব্যাপার অনেক বেশি সিমপ্লিফাই করে বলছি।
এটার সহজ একটা উদারণ দেই, এই যে ব্লগ টা পড়ছেন, যেই ইমেজ গুলা এখানে দেখতে পাচ্ছেন, এগুলা আসলে আমি যখন আপলোড করছি, জিনিস টা আগে S3 তে যায়, তারপর সেখান থেকে একটা লিংক জেনারেট হয়, তারপর সেই লিংক টা এখানে আসে, যেটার মাধ্যমে আপনারা ইমেজ গুলা দেখতে পান।
এখন আসি Amplify নিয়ে, এগুলা নিয়ে ওতটা বলবো না কারণ বিগিনার হিসেবে জাস্ট ক্লাউডের আইডিয়া দেয়ার জন্যে বলা।
Amplify দিয়ে বেসিকেলি আমরা আমাদের যেকোন ওয়েবসাইট হোস্টিং আর ডিপ্লয়মেন্টের কাজ করতে পারি। যারা আগে কখনো নিজেদের কোন ওয়েবসাইট হোস্ট করে থাকবেন তাদের জন্যে জিনিস টা বোঝা সহজ হবে।
বেসিকেলি আপনার GitHub রিপো বা কডের ফাইল আপলোড করলে Amplify সেটা হোস্ট করে একটা হোস্টেড ডিপ্লয়মেন্ট লিংক দেবে। ডোমেইন নেম সেটাপের জন্য আমরা AWS Route 53 র মত সার্ভিস ইউজ করতে পারি যেখানে আমরা কোন কাস্টম ডোমেইন নেম কিনে সেটাপ করতে পারবো। তবে সেগুলা এই ব্লগের বিষয় নয়, আগামী কোন ব্লগে এই রিলেটেড প্রসেস নিয়ে আলোচনা করবো।
এবং সবশেষে EC2 বা Elastic Compute Cloud, এটাও বিগিনারদের জন্য বোঝা একটু কমপ্লেক্স মনে হতে পারে। তবে আমি চেষ্টা করবো সহজভাবে বোঝানোর।
ধরেন আপনার ল্যাপটপ বা পিসি টা মানধাতার আমলের, ৪ জিবি র্যাম , ৪ কোরের প্রসেসর ইত্যাদি। এখন আপনই আপনার পিসিতে কোন একটা রিসোর্স ইন্টেন্সিভ কাজ করতে চাচ্ছেন, যেটার জন্যে অনেক র্যাম লাগবে বা আরো বেশি প্রসেসিং পাওয়ার লাগবে।
EC2 আপনার জন্যে একটা ভার্চুয়াল পিসি / মেশিন (VM) রেডি করে দিবে। মানে ধরেন আপনার ৮ জিবি/১৬ জিবি র্যামের পিসি লাগবে। ওই যে আগে বলছিলাম যে সার্ভার ভাড়া নেয়ার ব্যাপার টা। এমাজন বেসিকেলি অনেক গুলা সার্ভার কম্পিউটার শেয়ারে ভাড়া দিচ্ছে। আর একটা সার্ভারের র্যাম কয়েকশ জিবি বা তার বেশি হয়, প্রসেসিং পাওয়ারও । তখন ওরা বেসিকেলি আপনাকে নির্দিষ্ট এমাউন্ট ভাড়া দিবে , যতটুকু আপনার দরকার (৮ জিবি র্যাম/৪ কোর প্রসেসর, ১৬জিবি র্যাম / ৮ কোর প্রসেসর)। এবং আপনই যতটুকু ইউজ করবেন সেই অনুযায়ী আপনার খরচ আসবে। এখন প্রশ্ন আসতে পারে, তাহলে এই যে এত হাই লেভেলের মেশিন লার্নিং মডেল বা এডভান্স এলগিরদম নিয়ে বড় কম্পানিগুলায় কাজ হয়, এগুলা তাহলে ওরা এভাবে করে?
ঠিক ধরেছেন!
হ্যাঁ অনেকেই নিজস্ব সার্ভার কিনে,কিন্তু ছোট কম্পানি বা স্টার্টাপ গুলা ম্যাক্সিমাম এভাবেই কাজ করে। আপনার বেশি লার্নিং মডেল ট্রেইন করাতে যেই জিপিউ রিসোর্স লাগবে সেটাও ক্লাউডের মাধ্যমে এক্সেস নিয়ে করা হয়। তবে এগুলা বিগিনার টপিকের বাইরে পরে তাই অন্যদিন আলোচনা করবো।
ব্লগ টা মেইনলি এবস্যুলুট বিগিনার দের উদ্দেশ্য করেই বানানো। কারণ অনেক ক্ষেত্রেই বাংলাদেশে বেশিরভাগ ভার্সিটি গুলোতে আলাদাভাবে কোন ক্লাউডের কোর্স বা এধরণের শেখার সুবিধা নাই। কিন্তু AI নিয়ে সবাই লাফায়, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট নিয়ে এত মাতামাতি, দিনশেষে কোন না কোন পর্যায়ে যায়ে ক্লাউডের কাজ শিখতেই হবে। তাই এই ব্লগের উদ্দেশ্য ছিল স্টুডেন্ট দের সেই বিষয়ে বেসিক আইডিয়া দেয়া।
Author's Note: If you want to learn more about the topic's mentioned & would love to see more blogs on this, I'd appreciate if you comment down below to show your interest.
Top comments (2)
learnt a lot of things, Thank you for sharing this! And yeah, i Would love to see more blogs on this topic
sure!